বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতকে সচিবালয়মুখী করে কোমর ভেঙে দেওয়া হয়েছে
স্বৈরাচার আমলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরকে সচিবালয়মুখী করে রাজনৈতিকভাবে চেয়ারম্যান, এমডি এবং বোর্ড অব ডিরেক্টরস নিয়োগ দিয়ে সেক্টরের কোমর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এসব কথা বলেছে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে সংগঠনটি এসব কথা জানায়। বিবৃতিতে বলা হয়, সীমাহীন দুর্নীতির প্রভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের কাজ থেমে আছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরও স্বৈরাচার আমলের বোর্ড নতুন করে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। পাওয়ার ও জ্বালানি সেক্টর থেকে স্বৈরাচারের ভূত সরিয়ে সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়মিত কার্যক্রমে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে আমরা প্রথম থেকেই কাজ করে যাচ্ছি। এতে বলা হয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি সেক্টরে হাজার হাজার কোটি টাকার যে দুর্নীতি হয়েছে, সেই দুর্নীতির তথ্য সম্বলিত বস্তুনিষ্ঠ সংবাদপত্রের কাটিং এবং দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেশ কিছু তথ্য আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব বরাবর জমা দিয়েছি। এমনকি সংশ্লিষ্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর অনুলি
স্বৈরাচার আমলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরকে সচিবালয়মুখী করে রাজনৈতিকভাবে চেয়ারম্যান, এমডি এবং বোর্ড অব ডিরেক্টরস নিয়োগ দিয়ে সেক্টরের কোমর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এসব কথা বলেছে বৈষম্যবিরোধী প্রকৌশলী পরিষদ।
শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে সংগঠনটি এসব কথা জানায়।
বিবৃতিতে বলা হয়, সীমাহীন দুর্নীতির প্রভাবে প্রতিষ্ঠানগুলো নিয়মিত লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠানের কাজ থেমে আছে। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পরও স্বৈরাচার আমলের বোর্ড নতুন করে কাজ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। পাওয়ার ও জ্বালানি সেক্টর থেকে স্বৈরাচারের ভূত সরিয়ে সংস্কারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়মিত কার্যক্রমে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে আমরা প্রথম থেকেই কাজ করে যাচ্ছি।
এতে বলা হয়, বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি সেক্টরে হাজার হাজার কোটি টাকার যে দুর্নীতি হয়েছে, সেই দুর্নীতির তথ্য সম্বলিত বস্তুনিষ্ঠ সংবাদপত্রের কাটিং এবং দুর্নীতিগ্রস্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেশ কিছু তথ্য আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ও সচিব বরাবর জমা দিয়েছি। এমনকি সংশ্লিষ্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর অনুলিপি জমা দিয়েছি। মানুষের নিত্যপ্রয়োজনীয় চাহিদার অন্তর্ভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সেক্টরে যে পরিমাণ দুর্নীতি হয়েছে তা দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, অবিলম্বে দুর্নীতির সঙ্গে জড়িতদের গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে অপসারণ, দুর্নীতির তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা, শাস্তি নিশ্চিত করা ও লোপাটকৃত অর্থ যৌক্তিক সময়ের মধ্যে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে ফিরিয়ে আনার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের জোরালো দাবি জানাচ্ছি।
এএএম/এমএইচআর/এএসএম