চট্টগ্রামে ৫ কোটি টাকার খেজুর-কমলার নিলাম আজ

চট্টগ্রাম কাস্টমসে আজ মঙ্গলবার চারটি লটে ৫ কোটি টাকার খেজুর-কমলা নিলামে তোলা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে নগরের ফলমন্ডি ও আশপাশের এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে। চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্র জানিয়েছে, বন্দর ইয়ার্ড খালি করার জন্য প্রকাশ্য এই নিলামের আয়োজন করা হয়েছে। প্রকাশ্য নিলামে যাচাই-বাছাই শেষে বিক্রয় অনুমোদন দেওয়া হবে। নিলামে প্রথম দফায় ২৪ টন খেজুর প্রকাশ্য নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৮৯ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা। দ্বিতীয় দফায় ২৫ টন খেজুর নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৯৬ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকা। তৃতীয় দফায় ৮৯ হাজার ৯২০ কেজি কমলা নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৯২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা। চতুর্থ দফায় ২৪ হাজার ৯০০ কেজি কমলা নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৮৫ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা। চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা সজল কান্তি দাশ বলেন, পচনশীন পণ্য দ্রুত নিলামের জন্য প্রকাশ্য নিলামের আয়োজন করা হয়েছে। আগেও এমন কিছু পণ্য নিলাম করা হয়েছিল। এবার খেজুর আর কমলা নিলামে তোলা হচ্ছে। নিয়ম অনুযায়ী, আমদানিকৃত পণ্য জাহাজ থেকে বন্দর ইয়ার্ডে নামার ৩০ দিনের মধ্যে আমদানিকারককে সরবরাহ নিতে হয়। এই সময়ের মধ্যে কোনো আমদানিকারক পণ্য সরবরাহ না নিলে তাকে নো

চট্টগ্রামে ৫ কোটি টাকার খেজুর-কমলার নিলাম আজ

চট্টগ্রাম কাস্টমসে আজ মঙ্গলবার চারটি লটে ৫ কোটি টাকার খেজুর-কমলা নিলামে তোলা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে নগরের ফলমন্ডি ও আশপাশের এলাকায় মাইকিং করা হয়েছে।

চট্টগ্রাম কাস্টমস সূত্র জানিয়েছে, বন্দর ইয়ার্ড খালি করার জন্য প্রকাশ্য এই নিলামের আয়োজন করা হয়েছে। প্রকাশ্য নিলামে যাচাই-বাছাই শেষে বিক্রয় অনুমোদন দেওয়া হবে।

নিলামে প্রথম দফায় ২৪ টন খেজুর প্রকাশ্য নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৮৯ লাখ ৫ হাজার কোটি টাকা। দ্বিতীয় দফায় ২৫ টন খেজুর নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৯৬ লাখ ৭৩ হাজার কোটি টাকা।

তৃতীয় দফায় ৮৯ হাজার ৯২০ কেজি কমলা নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৯২ লাখ ৩ হাজার কোটি টাকা। চতুর্থ দফায় ২৪ হাজার ৯০০ কেজি কমলা নিলাম করা হবে, যার মূল্য ৮৫ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা।

চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাজস্ব কর্মকর্তা সজল কান্তি দাশ বলেন, পচনশীন পণ্য দ্রুত নিলামের জন্য প্রকাশ্য নিলামের আয়োজন করা হয়েছে। আগেও এমন কিছু পণ্য নিলাম করা হয়েছিল। এবার খেজুর আর কমলা নিলামে তোলা হচ্ছে।

নিয়ম অনুযায়ী, আমদানিকৃত পণ্য জাহাজ থেকে বন্দর ইয়ার্ডে নামার ৩০ দিনের মধ্যে আমদানিকারককে সরবরাহ নিতে হয়। এই সময়ের মধ্যে কোনো আমদানিকারক পণ্য সরবরাহ না নিলে তাকে নোটিশ দেয় কাস্টমস। নোটিশ দেওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে এই পণ্য সরবরাহ না নিলে তা নিলামে তুলতে পারে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

কিন্তু কাস্টমসের নিলামে নিয়মিত অংশগ্রহণকারী ব্যবসায়ীরা বলছেন, ৪৫ দিনের মধ্যে নিলামে তোলার এই নিয়ম দীর্ঘদিন ধরে কার্যকর করতে পারেনি বন্দর ও কাস্টমস। সময়মতো নিলামে না তোলার কারণে পচনশীল পণ্য যেমন কনটেইনারেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তেমনি আমদানি পণ্য যথাসময়ে খালাস না নেওয়ায় বন্দরের ইয়ার্ডে কনটেইনার জটের সৃষ্টি হচ্ছে। এতে দুইদিক থেকেই রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।

এএজেড/এসএনআর/জেআইএম