শরীয়তপুরে কাবাডি খেলা দেখতে হাজারো মানুষের ভিড়

শরীয়তপুরে ঐতিহ্যের কাবাডি খেলা দেখতে হাজারো মানুষের ভিড় জমেছে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সদর উপজেলার আড়িগাঁও এলাকায় এ খেলার আয়োজন করা হয়। এতে অংশ নেয় তুলাসার কাবাডি দল ও রুদ্রকর কাবাডি দলের ১৬ সদস্য। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে বিজয়ী হয় তুলাসার কাবাডি দল। এমন উৎসব মুখর পরিবেশে খেলা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন হাজারো দর্শক। চিকন্দী এলাকা থেকে আসা সত্তর বছর বয়সী হান্নান বেপারি বলেন, ছোটবেলায় অনেক কাবাডি খেলা দেখেছি। কিন্তু এখন আর এ খেলা দেখা যায় না। আড়িগাঁও বাজারের মাঠে আজ সুন্দর একটি খেলার আয়োজন হয়েছে। আশা করি এটি ধারাবাহিকভাবে আয়োজন হবে। খেলা দেখতে আসা আব্দুর রহিম বলেন, এ খেলার কথা শুনেছি। তবে এতবড় পরিসরে কখনো দেখার সুযোগ হয়নি। আজ আমাদের এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশে এমন একটি খেলার আয়োজন করায় ভীষণ খুশি। তুলাসার কাবাডি দলের খেলোয়াড় বেপারী মোহাম্মদ নাঈম বলেন, এখন আর আগের মতো এ খেলার আয়োজন হয় না। স্থানীয় যুব সমাজের উদ্যোগে খেলাটির আয়োজন করেছি। সবাই অনেক ভালো খেলেছেন। রুদ্রকর থেকে খেলতে আসা দ্বীন ইসলাম বলেন, নিয়মিত আয়োজন হলে খেলাটি ধরে রাখা সম্ভব। আমরা চাই প্রতিটি এলাকায় খেলাটির আয়োজন করা

শরীয়তপুরে কাবাডি খেলা দেখতে হাজারো মানুষের ভিড়

শরীয়তপুরে ঐতিহ্যের কাবাডি খেলা দেখতে হাজারো মানুষের ভিড় জমেছে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) বিকেলে সদর উপজেলার আড়িগাঁও এলাকায় এ খেলার আয়োজন করা হয়।

এতে অংশ নেয় তুলাসার কাবাডি দল ও রুদ্রকর কাবাডি দলের ১৬ সদস্য। হাড্ডাহাড্ডি লড়াই শেষে বিজয়ী হয় তুলাসার কাবাডি দল। এমন উৎসব মুখর পরিবেশে খেলা দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসেন হাজারো দর্শক।

চিকন্দী এলাকা থেকে আসা সত্তর বছর বয়সী হান্নান বেপারি বলেন, ছোটবেলায় অনেক কাবাডি খেলা দেখেছি। কিন্তু এখন আর এ খেলা দেখা যায় না। আড়িগাঁও বাজারের মাঠে আজ সুন্দর একটি খেলার আয়োজন হয়েছে। আশা করি এটি ধারাবাহিকভাবে আয়োজন হবে।

খেলা দেখতে আসা আব্দুর রহিম বলেন, এ খেলার কথা শুনেছি। তবে এতবড় পরিসরে কখনো দেখার সুযোগ হয়নি। আজ আমাদের এলাকায় উৎসবমুখর পরিবেশে এমন একটি খেলার আয়োজন করায় ভীষণ খুশি।

শরীয়তপুরে কাবাডি খেলা দেখতে হাজারো মানুষের ভিড়

তুলাসার কাবাডি দলের খেলোয়াড় বেপারী মোহাম্মদ নাঈম বলেন, এখন আর আগের মতো এ খেলার আয়োজন হয় না। স্থানীয় যুব সমাজের উদ্যোগে খেলাটির আয়োজন করেছি। সবাই অনেক ভালো খেলেছেন।

রুদ্রকর থেকে খেলতে আসা দ্বীন ইসলাম বলেন, নিয়মিত আয়োজন হলে খেলাটি ধরে রাখা সম্ভব। আমরা চাই প্রতিটি এলাকায় খেলাটির আয়োজন করা হোক।

খেলার আয়োজক মাহাবুব মোরশেদ টিপু বলেন, যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে এ প্রচেষ্টা। খেলাধুলা মানুষকে সুস্থ ও সবল রাখে। ঐতিহ্যবাহী খেলাটি ভবিষ্যতেও ধারাবাহিকভাবে আয়োজন করা হবে।

বিধান মজুমদার অনি/আরএইচ/এএসএম