লুডু খেলাকে কেন্দ্র করে ছুরিকাঘাতে কিশোর খুন, আটক ১
লুডু খেলাকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা নগরীতে ছুরিকাঘাতে কিশোর হত্যার ঘটনায় মরদেহ নিয়ে কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়ক অবরোধ করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত তুহিনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর নোয়াগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জাগো নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। নিহত কিশোর মাহি আলম মারুফ (১৭) কুমিল্লা নগরীর শাকতলা এলাকার বাবুল মিয়ার ছেলে। অভিযুক্ত তুহিন (১৭) সদর দক্ষিণ উপজেলার রামনগর এলাকার জহিরুল ইসলামের ছেলে। স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, বিকেলে নোয়াগাঁও ময়নামতি রেলস্টেশনের পাশে মাহিসহ বেশ কয়েকজন কিশোর লুডু খেলছিল। এসময় তুহিনের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে তুহিন মাহির পেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে সহপাঠীরা তাকে উদ্ধার করে গুরুতর অবস্থায় প্রথমে কুমিল্লার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। পরে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী মরদেহ নিয়ে নোয়াগাঁ
লুডু খেলাকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা নগরীতে ছুরিকাঘাতে কিশোর হত্যার ঘটনায় মরদেহ নিয়ে কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়ক অবরোধ করেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। এ ঘটনায় উত্তেজিত জনতা অভিযুক্ত তুহিনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে। শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় নগরীর নোয়াগাঁও এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম জাগো নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নিহত কিশোর মাহি আলম মারুফ (১৭) কুমিল্লা নগরীর শাকতলা এলাকার বাবুল মিয়ার ছেলে। অভিযুক্ত তুহিন (১৭) সদর দক্ষিণ উপজেলার রামনগর এলাকার জহিরুল ইসলামের ছেলে।
স্থানীয়দের বরাত দিয়ে ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, বিকেলে নোয়াগাঁও ময়নামতি রেলস্টেশনের পাশে মাহিসহ বেশ কয়েকজন কিশোর লুডু খেলছিল। এসময় তুহিনের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে তুহিন মাহির পেটে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে সহপাঠীরা তাকে উদ্ধার করে গুরুতর অবস্থায় প্রথমে কুমিল্লার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে তাকে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
পরে নিহতের স্বজন ও এলাকাবাসী মরদেহ নিয়ে নোয়াগাঁও এলাকায় গিয়ে কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এসময় মাহি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার ও শাস্তির দাবি জানান।
ওসি মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, মাহি হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত কারণ এখনো জানা যায়নি, তদন্ত চলছে। তবে ধারণা করা হচ্ছে, উভয়পক্ষের মধ্যে পূর্ববিরোধ ছিল। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন রয়েছে।
জাহিদ পাটোয়ারী/এমকেআর