রাজধানীতে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যার পর থানায় স্বামী
রাজধানীর পল্লবীতে শামসুন্নাহার (৫২) নামের এক নারীকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন তার স্বামী। ওই ব্যক্তির নাম মোখলেছুর রহমান (৫২)। পুলিশ বলছে, হত্যার পর তিনি থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেন। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে পল্লবী থানার অধীন সাগুফতা এমএন হাউজিংয়ের একটি বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। রাতে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, সাগুফতা এমএন হাউজিংয়ের একটি বাসায় শামসুন্নাহারকে নিজ হাতে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন তার স্বামী মোখলেছুর রহমান। হত্যার পর তিনি থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেন। প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে, পারিবারিক কলহের কারণে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা করেন মোখলেছুর। ওসি নজরুল ইসলাম আরও বলেন, আসামি মোখলেছুর পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। পুলিশ ও সিআইডির ক্রাইম সিন ঘটনাস্থল থেকে মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মোখলেছুর রহমানের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের টুংগীবাড়ির মারিবালয় গ্রামে। পল্লবীতে স্ত্রীসহ ভাড়া বাসায় থাকতেন। তাদের সংসারে একটি মে
রাজধানীর পল্লবীতে শামসুন্নাহার (৫২) নামের এক নারীকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন তার স্বামী। ওই ব্যক্তির নাম মোখলেছুর রহমান (৫২)। পুলিশ বলছে, হত্যার পর তিনি থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেন।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৫টার দিকে পল্লবী থানার অধীন সাগুফতা এমএন হাউজিংয়ের একটি বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
রাতে পল্লবী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, সাগুফতা এমএন হাউজিংয়ের একটি বাসায় শামসুন্নাহারকে নিজ হাতে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন তার স্বামী মোখলেছুর রহমান। হত্যার পর তিনি থানায় এসে আত্মসমর্পণ করেন।
প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধারণা করছে, পারিবারিক কলহের কারণে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা করেন মোখলেছুর।
ওসি নজরুল ইসলাম আরও বলেন, আসামি মোখলেছুর পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। পুলিশ ও সিআইডির ক্রাইম সিন ঘটনাস্থল থেকে মরদেহের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মোখলেছুর রহমানের গ্রামের বাড়ি মুন্সিগঞ্জের টুংগীবাড়ির মারিবালয় গ্রামে। পল্লবীতে স্ত্রীসহ ভাড়া বাসায় থাকতেন। তাদের সংসারে একটি মেয়ে রয়েছে। মেয়েটি সরকারি চাকরি করেন।
টিটি/এসআর