মাছের খামারে ভাসছিল কলেজছাত্রের মরদেহ

চাঁদপুরের কচুয়ায় একটি মাছের খামার থেকে মিরাজ হোসেন সরদার (১৯) নামের এক কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার পালাখাল গ্রামের ওই খামার থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। মিরাজ হোসেন ওই গ্রামের কামাল হোসেন সরদারের বড় ছেলে। তিনি স্থানীয় পালাখাল রুস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ছিলেন। মিরাজের স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে মিরাজ ঘর থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরেননি। শুক্রবার ভোর থেকে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করা হয়। বিকেলে বাড়ির পশ্চিম পাশে বিলের একটি মাছের খামারে মরদেহ ভেসে দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পরিবার লোকজন মিরাজের মরদেহ শনাক্ত করে। মিরাজের মা বিলকিস আক্তার জানান, পরিকল্পিতভাবে মিরাজকে হত্যা করে মাছের খামারে ফেলে রেখে যায়। তিনি সন্তান হত্যার বিচার দাবি করেন। কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শরীফুল ইসলাম/আরএইচ/এএসএম

মাছের খামারে ভাসছিল কলেজছাত্রের মরদেহ

চাঁদপুরের কচুয়ায় একটি মাছের খামার থেকে মিরাজ হোসেন সরদার (১৯) নামের এক কলেজছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার পালাখাল গ্রামের ওই খামার থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।

মিরাজ হোসেন ওই গ্রামের কামাল হোসেন সরদারের বড় ছেলে। তিনি স্থানীয় পালাখাল রুস্তম আলী ডিগ্রি কলেজের একাদশ শ্রেণিতে অধ্যয়নরত ছিলেন।

মিরাজের স্বজনরা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে মিরাজ ঘর থেকে বের হয়ে আর বাড়ি ফিরেননি। শুক্রবার ভোর থেকে তাকে অনেক খোঁজাখুঁজি করা হয়। বিকেলে বাড়ির পশ্চিম পাশে বিলের একটি মাছের খামারে মরদেহ ভেসে দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়। পরে পরিবার লোকজন মিরাজের মরদেহ শনাক্ত করে।

মিরাজের মা বিলকিস আক্তার জানান, পরিকল্পিতভাবে মিরাজকে হত্যা করে মাছের খামারে ফেলে রেখে যায়। তিনি সন্তান হত্যার বিচার দাবি করেন।

কচুয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বলেন, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শরীফুল ইসলাম/আরএইচ/এএসএম