ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে চিত্রার ভাঙন, আতঙ্ক
নড়াইলে চিত্রা নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে গাছপালাসহ বেশকিছু বসতঘর। হুমকির মুখে পড়েছে নড়াইল-মাগুরা সড়ক। ভাঙন রোধে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড। সরেজমিনে দেখা যায়, কয়েকদিন আগে প্রবল বর্ষণ ও স্রোতের কারণে নদীতে ভাঙন শুরু হয়। এসময় সদর উপজেলার ধোন্দা গ্রামের মো. হারুন শেখের বাড়িসহ বেশ কয়েকটি বসতভিটা, মেহগনি বাগান চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। ওই গ্রামের মো. হারুন শেখ বলেন, আমার বসতভিটার একটা বড় অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নদী আর মাত্র দুই হাত ভাঙনে আমার একটি পাকাবাড়ি নদী গর্ভে চলে যাবে। ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দা মো. ইমরান বলেন, অনেক দিন ধরে নদীভাঙন থেকে রক্ষা পেতে সরকারের কাছে আবেদন করে আসছিলাম। কিন্তু কোনো কাজই হলো না। নড়াইলের শাহবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জিয়াউর রহমান বলেন, চিত্রা নদীতে কখনো এ ধরনের ভাঙন দেখা যায়নি। কিন্তু এখন ভাঙন ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে গ্রামের অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। নড়াইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার সেন বলেন, নদীভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রকল্প প্রস্তুত করা হয়েছে। সেটি অনুমোদনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হ
নড়াইলে চিত্রা নদী ভাঙনে বিলীন হয়ে গেছে গাছপালাসহ বেশকিছু বসতঘর। হুমকির মুখে পড়েছে নড়াইল-মাগুরা সড়ক। ভাঙন রোধে জরুরি ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন পানি উন্নয়ন বোর্ড।
সরেজমিনে দেখা যায়, কয়েকদিন আগে প্রবল বর্ষণ ও স্রোতের কারণে নদীতে ভাঙন শুরু হয়। এসময় সদর উপজেলার ধোন্দা গ্রামের মো. হারুন শেখের বাড়িসহ বেশ কয়েকটি বসতভিটা, মেহগনি বাগান চরম ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
ওই গ্রামের মো. হারুন শেখ বলেন, আমার বসতভিটার একটা বড় অংশ নদীতে বিলীন হয়ে গেছে। নদী আর মাত্র দুই হাত ভাঙনে আমার একটি পাকাবাড়ি নদী গর্ভে চলে যাবে।
ভাঙনকবলিত এলাকার বাসিন্দা মো. ইমরান বলেন, অনেক দিন ধরে নদীভাঙন থেকে রক্ষা পেতে সরকারের কাছে আবেদন করে আসছিলাম। কিন্তু কোনো কাজই হলো না।
নড়াইলের শাহবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো. জিয়াউর রহমান বলেন, চিত্রা নদীতে কখনো এ ধরনের ভাঙন দেখা যায়নি। কিন্তু এখন ভাঙন ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে গ্রামের অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
নড়াইল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী উজ্জ্বল কুমার সেন বলেন, নদীভাঙন রোধে জরুরি ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রকল্প প্রস্তুত করা হয়েছে। সেটি অনুমোদনের জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আশা করছি দ্রুত কাজ শুরু করা যাবে।
হাফিজুল নিলু/আরএইচ/এমএস