বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে চীন
চীন বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। অন্যান্য স্বল্পোন্নত দেশকেও (এলডিসি) এ সুবিধা দেবে দেশটি। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জসীম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা জানান ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রসচিব। পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আজ চীনের রাষ্ট্রদূত আমাদের যেটি জানিয়েছেন, সেটি হলো— কয়েকদিন আগে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে সিনো-আফ্রিকান শীর্ষ সম্মেলন হয়েছে সেখানে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। আরও পড়ুন ‘বাংলাদেশের পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সহযোগিতা করবে চীন’ চীনে আন্তর্জাতিক মিডিয়া ট্যুর ‘বাংলাদেশ পরিস্থিতি’ বিশ্লেষণ করতে বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী জসীম উদ্দিন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর চীন থেকেই সবচেয়ে বেশি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে, যার পরিমাণ আট মিলিয়ন ডলার। আমরা আশা করছি, চীনে রপ্তানির পরিমাণ আরও বাড়বে। দেশ থেকে চীনে আম রপ্তানির প্রক্রিয়া মোটামুটি চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী বছর থ
চীন বাংলাদেশকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রসচিব মো. জসীম উদ্দিন। অন্যান্য স্বল্পোন্নত দেশকেও (এলডিসি) এ সুবিধা দেবে দেশটি।
বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জসীম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এ কথা জানান ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান পররাষ্ট্রসচিব।
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, ‘আজ চীনের রাষ্ট্রদূত আমাদের যেটি জানিয়েছেন, সেটি হলো— কয়েকদিন আগে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে সিনো-আফ্রিকান শীর্ষ সম্মেলন হয়েছে সেখানে বাংলাদেশসহ স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে শতভাগ শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
- আরও পড়ুন
- ‘বাংলাদেশের পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে সহযোগিতা করবে চীন’
- চীনে আন্তর্জাতিক মিডিয়া ট্যুর
- ‘বাংলাদেশ পরিস্থিতি’ বিশ্লেষণ করতে বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
জসীম উদ্দিন বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর চীন থেকেই সবচেয়ে বেশি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে, যার পরিমাণ আট মিলিয়ন ডলার। আমরা আশা করছি, চীনে রপ্তানির পরিমাণ আরও বাড়বে। দেশ থেকে চীনে আম রপ্তানির প্রক্রিয়া মোটামুটি চূড়ান্ত হয়েছে। আগামী বছর থেকেই চীনে আম রপ্তানি শুরু হবে। কাঁঠাল ও পেয়ারার মতো অন্যান্য ফলও রপ্তানি করা হবে।
২০২০ অর্থবছরে চীন দুই দশমিক চার ট্রিলিয়ন মূল্যমানের পণ্য আমদানি করে, যার মধ্যে বাংলাদেশের অংশ মাত্র শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ। এ তথ্য এটাই নির্দেশ করছে যে চীনের সঙ্গে বাণিজ্য সম্প্রসারণের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিকে, চীনের রাষ্ট্রদূত বাংলাদেশকে বন্যা ব্যবস্থাপনায় সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছেন। আগামী বছর চীন-বাংলাদেশ কূটনীতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপন করা হবে। এ বিষয়টিও আলোচনায় উঠে আসে।
আইএইচআর/এমএএইচ/এএসএম