দ্রুত বিচারে ই-জুডিশিয়ারি, আসছে ২৬২৫ কোটি টাকার প্রকল্প
দ্রুত ও স্বচ্ছ বিচার নিশ্চিত করতে ই-জুডিশিয়ারি ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অধীনে বিচার প্রক্রিয়া পরিচালনায় প্রবর্তন করা হবে ডিজিটাল ব্যবস্থা। বিচারব্যবস্থার জন্য প্রশাসনিক বিচার কার্যক্রম হবে স্বয়ংক্রিয়। প্রতিষ্ঠা করা হবে ই-আদালতকক্ষও। এ জন্য ‘ই-জুডিশিয়ারি’ নামের একটি প্রকল্প প্রস্তুত করেছে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে দুই হাজার ৬২৫ কোটি ৫৪ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা, আইন ও বিচার বিভাগের অধীনে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা গেলে মামলা জট কমবে, সেই সঙ্গে কমবে বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ। পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা যায়, প্রস্তাবটি নিয়ে আজ সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) প্রকল্প মুল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) সোলেমান খান। ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের প্রধান অঙ্গ ই-কোর্টরুম বা ই-আদালতকক্ষ প্রতিষ্ঠা করা। এটি সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড একটি ব্যবস্থা, যার অধীনে একটি আদালতকক্ষের সম্পূর্ণ কার্যক্রম অনলাইনে পরিচালিত হতে পারে। পুরো প্রকল্পের
দ্রুত ও স্বচ্ছ বিচার নিশ্চিত করতে ই-জুডিশিয়ারি ব্যবস্থা চালু করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অধীনে বিচার প্রক্রিয়া পরিচালনায় প্রবর্তন করা হবে ডিজিটাল ব্যবস্থা। বিচারব্যবস্থার জন্য প্রশাসনিক বিচার কার্যক্রম হবে স্বয়ংক্রিয়। প্রতিষ্ঠা করা হবে ই-আদালতকক্ষও।
এ জন্য ‘ই-জুডিশিয়ারি’ নামের একটি প্রকল্প প্রস্তুত করেছে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে দুই হাজার ৬২৫ কোটি ৫৪ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। সংশ্লিষ্টদের প্রত্যাশা, আইন ও বিচার বিভাগের অধীনে ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা গেলে মামলা জট কমবে, সেই সঙ্গে কমবে বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা যায়, প্রস্তাবটি নিয়ে আজ সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) প্রকল্প মুল্যায়ন কমিটির (পিইসি) সভা হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য (সচিব) সোলেমান খান। ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের প্রধান অঙ্গ ই-কোর্টরুম বা ই-আদালতকক্ষ প্রতিষ্ঠা করা। এটি সম্পূর্ণ ডিজিটালাইজড একটি ব্যবস্থা, যার অধীনে একটি আদালতকক্ষের সম্পূর্ণ কার্যক্রম অনলাইনে পরিচালিত হতে পারে। পুরো প্রকল্পের অর্ধেকেরও বেশি অর্থ বরাদ্দ রাখা হয়েছে এ একটি অঙ্গেই।
পরিকল্পনা কমিশন জানায়, প্রস্তাবিত প্রকল্পের আওতায় ই-কোর্ট রুম প্রতিষ্ঠার করা হবে। ই-জুডিশিয়ারি প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুডিশিয়াল রিসোর্স প্ল্যানিং সফটওয়্যার। এর মাধ্যমেই মূলত ই-জুডিশিয়ারি কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ফলে অভিজ্ঞ কারিগরি টিম গঠন করে সফটওয়্যারগুলোর পরিধি ও বিষয়বস্তু নির্ধারণ করার প্রয়োজন রয়েছে বলে কমিশন মনে করছে। ই-জুডিশিয়ারি চালু করলে বিচার প্রক্রিয়া পুরোপুরি ডিজিটাল প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়বে। তখন পুরনো সব মামলার নথিপত্রেরও ডিজিটাল আর্কাইভ গড়ে তুলতে হবে। এর ফলে আর মামলার জটও থাকবে না।
এমওএস/এমএএইচ/