তিনদিন পর বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু
তিনদিন বন্ধ থাকার পর উৎপাদনে ফিরেছে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টা থেকে কেন্দ্রটির একটি ইউনিটে উৎপাদন শুরু হয়। কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এক নম্বর ইউনিটটি বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় চালু হয়েছে। ওইদিন রাত ৮টা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যায় ইউনিটটি। বর্তমানে এ ইউনিট থেকে উৎপাদিত ৬০-৬৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ হচ্ছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু রাখতে প্রতিদিন ৮০০-৯০০ মেট্রিক টন কয়লার প্রয়োজন পড়বে। এর আগে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বড় পুকুরিয়ার ৫২৫ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট ৭ সেপ্টেম্বর এবং আরেকটি ৯ সেপ্টেম্বর বন্ধ হয়ে যায়। গত সোমবার বন্ধ হয়ে যায় তৃতীয় ও শেষ ইউনিটটির উৎপাদন। খনি থেকে উৎপাদিত কয়লা দিয়ে ৫২৫ মেগাওয়াট বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রর উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে আসছে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হারবিন ইন্টারন্যাশনাল। এমদাদুল হক মিলন/আরএইচ/জিকেএস
তিনদিন বন্ধ থাকার পর উৎপাদনে ফিরেছে দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টা থেকে কেন্দ্রটির একটি ইউনিটে উৎপাদন শুরু হয়।
কেন্দ্রের প্রধান প্রকৌশলী মো. আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, ১২৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এক নম্বর ইউনিটটি বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় চালু হয়েছে। ওইদিন রাত ৮টা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যায় ইউনিটটি। বর্তমানে এ ইউনিট থেকে উৎপাদিত ৬০-৬৫ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ হচ্ছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রটি চালু রাখতে প্রতিদিন ৮০০-৯০০ মেট্রিক টন কয়লার প্রয়োজন পড়বে।
এর আগে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বড় পুকুরিয়ার ৫২৫ মেগাওয়াট তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট ৭ সেপ্টেম্বর এবং আরেকটি ৯ সেপ্টেম্বর বন্ধ হয়ে যায়। গত সোমবার বন্ধ হয়ে যায় তৃতীয় ও শেষ ইউনিটটির উৎপাদন।
খনি থেকে উৎপাদিত কয়লা দিয়ে ৫২৫ মেগাওয়াট বড়পুকুরিয়া কয়লা ভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রর উৎপাদন কার্যক্রম চালিয়ে আসছে চীনা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হারবিন ইন্টারন্যাশনাল।
এমদাদুল হক মিলন/আরএইচ/জিকেএস