জাবিতে ছাত্রলীগ নেতা হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম মোল্লা হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মাহউদুল হাসান রায়হানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন আশুলিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক। এর আগে শনিবার দিনগত রাতে গাজীপুরের হোতাপাড়া থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। মাহউদুল হাসান রায়হান মামলার ৩ নম্বর আসামি। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৫০ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। পুলিশ জানায়, শামীম মোল্লাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এরপর থেকে আসামিরা গা-ঢাকা দেয়। পুলিশও অভিযান অব্যাহত রাখে। শনিবার দিনগত গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে গাজীপুরের হোতাপাড়া থেকে মাহউদুল হাসান রায়হানকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার আসামিকে সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে। আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক রায়হানের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ওই মামলায় অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে। গত বুধবার সন্ধ্যায় শামীমকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেট এলাকায় দেখতে পান কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ সময় উপস্থিত বিক্ষুব্ধ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শামীম মোল্লা হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মাহউদুল হাসান রায়হানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন আশুলিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক। এর আগে শনিবার দিনগত রাতে গাজীপুরের হোতাপাড়া থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মাহউদুল হাসান রায়হান মামলার ৩ নম্বর আসামি। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ৫০ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী।
পুলিশ জানায়, শামীম মোল্লাকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা দায়ের করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এরপর থেকে আসামিরা গা-ঢাকা দেয়। পুলিশও অভিযান অব্যাহত রাখে। শনিবার দিনগত গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে গাজীপুরের হোতাপাড়া থেকে মাহউদুল হাসান রায়হানকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার আসামিকে সাতদিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।
আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক রায়হানের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ওই মামলায় অন্য আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।
গত বুধবার সন্ধ্যায় শামীমকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রান্তিক গেট এলাকায় দেখতে পান কয়েকজন শিক্ষার্থী। এ সময় উপস্থিত বিক্ষুব্ধ কয়েকজন তাকে মারধর করে প্রক্টর অফিস নিয়ে যান। পরে প্রক্টরিয়াল বডি তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। এরপর গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে সাভার গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার দায়ে ৮ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার করে আশুলিয়া থানায় তাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
শামীম বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৯তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বিরুদ্ধে গত ১৫ জুলাই রাতে ভিসির বাসভবনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার অভিযোগ রয়েছে।
মাহফুজুর রহমান নিপু/আরএইচ/এমএস