একটি মরিচের দাম ২ থেকে ৩ টাকা
বাজারে নিত্যপণ্যের দাম লাগাম ছাড়া। এদিকে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার বাজারে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে। দাম নাগালের বাইরে থাকায় ক্রেতারা কাঁচা মরিচ কিনছেন পিস হিসেবেও। প্রতিটি কাঁচা মরিচ দুই...
একটি মরিচের দাম ২ থেকে ৩ টাকা
প্রতিনিধিবাজারে নিত্যপণ্যের দাম লাগাম ছাড়া। এদিকে চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার বাজারে ৬০০ থেকে ৬৫০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে। দাম নাগালের বাইরে থাকায় ক্রেতারা কাঁচা মরিচ কিনছেন পিস হিসেবেও। প্রতিটি কাঁচা মরিচ দুই থেকে তিন টাকায় বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন একাধিক সবজি বিক্রেতা। রোব ও সোমবার কাঁচাবাজারগুলোতে এমন চিত্র দেখা গেছে।
সোমবার (৭ অক্টোবর) সকাল ১০টায় উপজেলা সদর বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে বেশ কয়েকজন সবজি বিক্রেতা কাঁচা মরিচের পসরা সাজিয়ে বসে আছেন। বেচাকেনা তেমন নেই। মাঝেমধ্যে কিছু ক্রেতা দরদাম করেই ফিরে যাচ্ছেন। কিছু ক্রেতাকে বেশি মূল্য দিয়েই কাঁচা মরিচ কিনতে দেখা গেছে। কেউ কেউ পিস হিসেবেও কিনছেন।
উপজেলার কলাদী এলাকার একজন বাসিন্দা বলেন, আজ সকালে ৩০ টাকায় বাজার থেকে ১৫টি কাঁচা মরিচ কিনেছেন। তাঁর মতো নিম্ন আয়ের আরও অনেকেই এই ‘পিস পদ্ধতিতে’ মরিচ কিনছেন। এতে খরচ সাশ্রয় হচ্ছে। তাঁর অভিযোগ, বাজারে প্রশাসনের তদারকি না থাকায় কাঁচা মরিচসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের দাম লাফিয়ে বাড়ছে।
বিক্রেতারা বলছেন, টানা বৃষ্টির কারণে বাজারে আমদানি কম থাকায় কাঁচা মরিচের এই উচ্চমূল্য। তবে একাধিক ক্রেতার অভিযোগ, বাজারে তদারকি না থাকায় কাঁচা মরিচসহ নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফাতিমা সুলতানা বলেন, বাজারে নিত্যপণ্যের মূল্য স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে তদারকি অব্যাহত রাখবেন। তদারকি না থাকার অভিযোগ সত্য নয়।
বাংলাদেশ জার্নাল/আরএইচ