মালদ্বীপের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর সঙ্গে এক বৈঠকে মালদ্বীপের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। দুই নেতা আলোচনার সময় বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পর্যটন, সার্ক সক্রিয়করণ, জলবায়ু পরিবর্তন গবেষণা সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক সম্প্রসারণের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন। প্রধান উপদেষ্টা মালদ্বীপের সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ’ সম্পর্কের আহ্বান জানিয়ে বলেন, দুই দেশ জলবায়ু পরিবর্তনের গুরুতর প্রভাবসহ অনেক কিছু ভাগ করে নিয়েছে। জলবায়ু সংকটের কারণে উদ্ভূত বিপদের কথা উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, আমাদের পুরো অস্তিত্বই ঝুঁকির মুখে। মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট দেশের নির্মাণ ও পর্যটন খাতে বাংলাদেশের শ্রমিকদের ভূমিকার প্রশংসা করেন। মোহাম্মদ মুইজ্জু বলেন, উভয় দেশ পর্যটন, মৎস্য সম্পদ এবং জলবায়ু পরিবর্তন গবেষণায় একসঙ্গে কাজ করতে পারে। তিনি দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্প্রসারিত করার আহ্বান জানান। মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমাদের দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করলে তা দুই দেশের মানুষের জন্য উপকারী হবে। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি সার্কের সক্রিয়

মালদ্বীপের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক চায় বাংলাদেশ

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুক্রবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুর সঙ্গে এক বৈঠকে মালদ্বীপের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।

দুই নেতা আলোচনার সময় বাণিজ্য, বিনিয়োগ, পর্যটন, সার্ক সক্রিয়করণ, জলবায়ু পরিবর্তন গবেষণা সহযোগিতা এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক সম্প্রসারণের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।

প্রধান উপদেষ্টা মালদ্বীপের সঙ্গে ‘ঘনিষ্ঠ’ সম্পর্কের আহ্বান জানিয়ে বলেন, দুই দেশ জলবায়ু পরিবর্তনের গুরুতর প্রভাবসহ অনেক কিছু ভাগ করে নিয়েছে।

জলবায়ু সংকটের কারণে উদ্ভূত বিপদের কথা উল্লেখ করে ড. ইউনূস বলেন, আমাদের পুরো অস্তিত্বই ঝুঁকির মুখে।

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট দেশের নির্মাণ ও পর্যটন খাতে বাংলাদেশের শ্রমিকদের ভূমিকার প্রশংসা করেন।

মোহাম্মদ মুইজ্জু বলেন, উভয় দেশ পর্যটন, মৎস্য সম্পদ এবং জলবায়ু পরিবর্তন গবেষণায় একসঙ্গে কাজ করতে পারে। তিনি দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা সম্প্রসারিত করার আহ্বান জানান।

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমাদের দুই দেশ একসঙ্গে কাজ করলে তা দুই দেশের মানুষের জন্য উপকারী হবে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, তিনি সার্কের সক্রিয়তাকে অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের ঘনিষ্ঠ সংহতকরণের প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দেখতে চান। তিনি বলেন, আমরা কাছাকাছি থাকবো। আমাদের দূরে থাকা উচিত নয়।

আইএইচআর/এমকেআর