বিএনপির সাইনবোর্ড টাঙিয়ে জায়গা দখল

সিরাজগঞ্জ সদরে বিএনপির সাইনবোর্ড টাঙিয়ে জায়গা দখলের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের চর খোকশাবাড়ি এলাকায় ঘটে এ ঘটনা। এদিকে দখলের প্রতিকার চেয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আল-আমিন নামের ভুক্তভোগী। অভিযোগে বলা হয়, দীর্ঘদিন আগে সিরাজগঞ্জ-কাজীপুর আঞ্চলিক সড়কের চর খোকশাবাড়ি নামক স্থানের ৩ শতক জায়গা সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাছ থেকে লিজ নেন স্থানীয় একজন। পরবর্তী ২০১৬ সালে ওই জায়গা লিজ গ্রহীতার কাছ থেকে আল-আমিন সাব লিজ নেন। কিন্তু সম্প্রতি ওই জায়গায় ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, ৫ নং খোকশাবাড়ী ইউনিয়ন কার্যালয়, সিরাজগঞ্জ সদর, সিরাজগঞ্জ’ লেখা সাইনবোর্ড টাঙিয়ে একটি দোচালা টিনের ঘর উঠানো হয়। এ ঘরের পাশেই ইট, বালু ও অন্য নির্মাণ সামগ্রী স্তূপ করে রাখা হয়েছে। ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম মাস্টার, ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি রেজাউল করিম ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আবু বক্কর দলের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে এ জায়গা দখল করেছেন বলে অভিযোগ আল-আমিনের। এ কাজে বাধা দিতে গেলে তাকে প্রাণনাশের হুমকি হয় বলে তিনি জানান। এদিকে ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম

বিএনপির সাইনবোর্ড টাঙিয়ে জায়গা দখল

সিরাজগঞ্জ সদরে বিএনপির সাইনবোর্ড টাঙিয়ে জায়গা দখলের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার খোকশাবাড়ি ইউনিয়নের চর খোকশাবাড়ি এলাকায় ঘটে এ ঘটনা। এদিকে দখলের প্রতিকার চেয়ে জেলা বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন আল-আমিন নামের ভুক্তভোগী।

অভিযোগে বলা হয়, দীর্ঘদিন আগে সিরাজগঞ্জ-কাজীপুর আঞ্চলিক সড়কের চর খোকশাবাড়ি নামক স্থানের ৩ শতক জায়গা সড়ক ও জনপথ বিভাগের কাছ থেকে লিজ নেন স্থানীয় একজন। পরবর্তী ২০১৬ সালে ওই জায়গা লিজ গ্রহীতার কাছ থেকে আল-আমিন সাব লিজ নেন। কিন্তু সম্প্রতি ওই জায়গায় ‘বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি, ৫ নং খোকশাবাড়ী ইউনিয়ন কার্যালয়, সিরাজগঞ্জ সদর, সিরাজগঞ্জ’ লেখা সাইনবোর্ড টাঙিয়ে একটি দোচালা টিনের ঘর উঠানো হয়। এ ঘরের পাশেই ইট, বালু ও অন্য নির্মাণ সামগ্রী স্তূপ করে রাখা হয়েছে।

ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম মাস্টার, ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি রেজাউল করিম ও ৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সভাপতি আবু বক্কর দলের সাইনবোর্ড টাঙিয়ে এ জায়গা দখল করেছেন বলে অভিযোগ আল-আমিনের। এ কাজে বাধা দিতে গেলে তাকে প্রাণনাশের হুমকি হয় বলে তিনি জানান।

এদিকে ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রহিম মাস্টার অভিযোগের বিষয়টি অস্বীকার করে জাগো নিউজকে বলেন, ওটা আল-আমিনের জায়গা না। সড়ক ও জনপথ বিভাগের জায়গা। সরকারি জায়গা খালি রয়েছে, এজন্য আমরা দলীয় কার্যালয় তৈরি করছি।

এ প্রসঙ্গে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চু বলেন, বিএনপিতে কোনো ব্যক্তি বা সরকারি জায়গা দখলের সুযোগ নেই। বিষয়টি জানার পর আব্দুর রহিম মাস্টারসহ জড়িত সবাইকে ঘরটি ভেঙে ফেলতে বলা হয়েছে। শুধু তাই নয়, এ ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এম এ মালেক/জেডএইচ/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow